তুষার আব্দুল্লাহ রিজভী এর সাইকোলজিক্যাল থ্রিলার অভিশঙ্কা প্রিন্টেড ২০২২ এর বইমেলা নতুন বইটি সংগ্রহ করুন সরাসরি তাম্রলিপি প্রকাশনী থেকে!
অভিশঙ্কা গল্প বইয়ের অংশঃ
অভিশঙ্কার জন্ম শঙ্কা থেকে। আর শঙ্কা? তার জন্ম মনের ভেতরে বাস করা ভয় থেকে। ভয় সহজে মনের ভেতর বাসা বাঁধে না। বাঁধে তখন, যখন প্রতিমুহূর্ত একজন মানুষ ভয়ের মধ্যে থাকে। কেউ কেউ এই ভয় থেকে নিজেকে রক্ষা করতে বেছে নেয় উদ্ভট কল্পনাকে। যে কল্পনার আদলে গড়ে তোলে নতুন কোনো সাহসী সঙ্গী। একে মানসিক ব্যাধি বললেও ভুল হবে না।
‘অভিশঙ্কা’ বইটিও তেমনই এক শঙ্কার পেছনকার গল্প নিয়ে। যে শঙ্কার আদলে গল্পের ছোট্টো ছেলেটা তার নিজের মাকে খুন করে। নাহ্, সে খুন করে পালিয়ে যায়নি। সে সেখানেই বসে ছিল। কারো অপেক্ষা সে করছিল না। কারণ, সে স্বাভাবিক আলো সহ্য করতে পারে না। পুলিশ এসে গ্রেফতার করে ছেলেটাকে। পরবর্তীতে ছেলেটা দোষী সাবস্ত হলেও সবাই বুঝতে পারে ছেলেটা মানসিক ভারসাম্যহীন!
ছেলেটার বাবা হঠাৎ করে আড়াল থেকে সামনে আসে। কারণ ছেলেটা বা কেউ জানত না যে, ছেলেটার বাবা কোথায় আছে বা আদৌ আছে কি না। এসেই ছেলেটার বাবা এক সাইকোলজিস্টের শরণাপন্ন হন এবং নিজের ছেলেকে সুস্থ করার অনুরোধ করে যান। তারপর থেকে আবারও তিনি নিখোঁজ! ছেলেট াকে সুস্থ করতে গিয়ে বেরিয়ে আসে একের পর এক হাড় হিম করা শঙ্কার গল্প। সে শঙ্কা বারবার জোর গলায় বলে চলেছে, “নিজের মাকে খুন কর।’
কী সেই শঙ্কা? আর সত্যিই কি ছেলেটা তার মাকে খুন করেছে? তাছাড়া ছেলেটার বাবাই-বা পালিয়ে ঘুরছে কেন?
লেখক পরিচিতিঃ
তুষার আব্দুল্লাহ্ রিজভী ছোটো বেলা থেকেই ভীষণ কল্পনা বিলাসী। পাঠ্য বইয়ের থেকে গল্প, উপন্যাস, কবিতার বইগুলোই তাঁকে বেশি টানত, মুগ্ধ করত! এই বই পড়ার নেশাই তাঁকে লেখক হয়ে ওঠার স্বপ্ন দেখাতে শুরু করে। তাই তো নিজেও ফুল, পাখি, নদী, আকাশ নিয়ে ভেবে ভেবে, দুই চার লাইন লিখে ফেলতেন। অনুভূতি প্রকাশের সেই দু’চার লাইনই তাঁকে সেই স্বপ্ন পূরণের লক্ষ্যে এগিয়ে নিয়ে আসে কয়েক ধাপ। এক্ষেত্রে ফেইসবুক নামক সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম আরও এগিয়ে নিয়ে যায়। আর এভাবেই তাঁর সাহিত্যের লেখনী জগতে পদার্পণ।
প্রথম বই ‘নাইন টু ফাইভ’ ও দ্বিতীয় বই ‘অক্টাক্লোন’ বেশ সাড়া ফেলায় পর ‘অভিশঙ্কা তার তৃতীয় বই।
সফলতার পথে অগ্রসর হওয়া এই লেখকের জন্ম ১৮ জুন ২০০০, গাজীপুর জেলায়। এখানে বেড়ে উঠলেও পৈতৃক নিবাস মূলত বরিশাল। লেখকের একটাই চাওয়া, পাঠকের জন্য ভালো কিছু উপহার দেওয়া আর অফুরন্ত ভালোবাসা অর্জন করা। আমরা ও পাঠক সমাজ লেখকের দীর্ঘায়ু ও উত্তরোত্তর সাফল্য কামনা করছি।
এই ধরনের অন্যান্য বই দেখুন “প্রি-অর্ডারের বই” এবং আমাদের নতুন সব আপডেট পেতে তাম্রলিপি ফেসবুক পেজে ফলো করতে পারেন।
Reviews
There are no reviews yet.